Read Time:2 Minute, 24 Second

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম সমৃদ্ধ দেশ মালয়েশিয়া। দেশটি মূলত বিদেশি শ্রমিকের ওপর নির্ভরশীল। মালয়েশিয়া ১৫টি উৎস দেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ দিলেও বাংলাদেশি শ্রমিকের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। প্রায়ই মায়েশিয়ার বিভিন্ন মন্ত্রী ও ব্যবসায়ীর মুখে বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রশংসা শোনা যায়।

মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালের ১৮ মার্চ থেকে নতুন ডিমান্ড অনুমোদন বন্ধের কথা বলা হলেও বাস্তবে বাংলাদেশ হাইকমিশনের অনলাইন পোর্টালে ১৮ মার্চের পর অনুমোদিত ডিমান্ড জমার সংখ্যা দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। এখনও প্রতিদিন প্রচুর শ্রমিক নিয়োগের ডিমান্ড হাইকমিশনের অনলাইন পোর্টালে জমা হচ্ছে।

এ পর্যন্ত প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার নতুন শ্রমিক নিয়োগের ডিমান্ড দূতাবাসের পোর্টালে জমা হয়েছে। প্রতিদিন নতুন ডিমান্ড জমার ধারা অব্যাহত আছে। এমনকি আজ (২৮ এপ্রিল) প্রায় ৩ হাজার নতুন শ্রমিকের ডিমান্ড হাইকমিশনের পোর্টালে জমা পড়েছে।

হাইকমিশন ইতোমধ্যে প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার শ্রমিক নিয়োগের ডিমান্ড সত্যায়িত করেছে। এ পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার নতুন বাংলাদেশি কর্মী মালেয়েশিয়ায় গিয়েছেন। হাইকমিশনে ডিমান্ড সত্যায়ন প্রক্রিয়া কিছুটা ধীর গতির হলেও বর্তমানে সত্যায়ন কার্যক্রম যথাসম্ভব দ্রুততার সঙ্গে চলছে বলে দাবি করেছেন হাইকমিশনার গোলাম সারোয়ার।

তিনি আশা প্রকাশ করে বলেছেন, ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ মালয়েশিয়ায় প্রায় ৫ লাখ নতুন বাংলাদেশি কর্মী কর্মসংস্থানের অনুমোদন পাবেন।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
Previous post ‘আমেরিকার আত্মার’ জন্য নির্বাচনে লড়ব: ট্রাম্প
Next post যুক্তরাষ্ট্রে গুলিতে নিহত অন্তত ৫
Close