Read Time:2 Minute, 36 Second

বর্তমানে কর্মক্ষেত্রে নারীদের অগ্রগতি আমরা প্রায়শই লক্ষ্য করি। কর্মক্ষেত্রের বিভিন্ন স্তরে যেমন চিকিৎসক, স্হপতি, বৈমানিক, শিক্ষক ইত্যাদি প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের বলিষ্ঠ পদচারনা ও সাফল্য আমাদেরকে গর্বিত করে তোলে। তবে এক বিশাল অংশের কর্মজীবি নারীরা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিটের ডিগ্রী থাকা সত্বেও তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরী থেকে অহরহ বন্চিত হচ্ছেন। এর মূল কারন হচ্ছে চাকরীর ইন্টারভিউতে আমেরিকার ডিগ্রীকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। যেকারনে বহু বাঙ্গালী নারী তাদের জীবিকার তাগিদে 7-eleven, গ্যাস স্টেশন এমনকি রেস্টুরেন্টের কিচেনেও অনেক কস্টের কাজ সপ্তাহে ৬০/৭০ ঘন্টা করে বছরের পর বছর শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন। সারাদিন হাড়ভাঙ্গা খাটুনির পর ঘরে ফিরে যখন একটু স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলবেন তখনই ঘরের চুলার সামনে দাঁড়িয়ে যেতে হয় বাচ্চাদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্যে। তারা যে স্বপ্ন বুকে লালন করে সুদুর আমেরিকায় এসছিলেন তা এখানকার যান্ত্রিক জীবনের চাপে কখন যে হারিয়ে গেছে নিজেরাও জানেননা।

এমনই অন্তরালে থাকা এক আসজাদি রশীদ (সিমী)র জীবন সংগ্রামের কিছু কথা আজ লিখছি।যিনি সম্পূর্ন নিজের প্রচেষ্টায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে আজ মেইন স্ট্রীমে নিজেকে প্রতিস্টিত করেছেন। তিনি ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস এনজেলেস কাউন্টির (DPSS) ডিপার্টমেন্ট অব পাবলিক স্যোসাল সার্ভিসে বর্তমানে কর্মরত। নি:সন্দেহে উনার অদম্য ইচ্ছা এবং অগ্রগতি কমিউনিটির নারীদের জন্যে অনুপ্রেরনামুলক।

আসজাদি রশীদের জন্য রইল শুভ কামনা॥

আসজাদি রশীদের লেখা তাঁর সাকসেস স্টোরি নিচে দেওয়া হলো।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
Previous post জালালাবাদ এসোসিয়েশন’র গ্রেজুয়েশন এওয়ার্ড সেরিমনী
Next post পুলিৎজার পেলেন বাংলাদেশি-মার্কিন ইলাস্ট্রেটর ফাহমিদা আজিম
Close