Read Time:1 Minute, 55 Second

চীনে শূকর থেকে ছড়ানো সোয়াইন ফ্লুর মহামারীর আকার নেওয়ার বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলে সম্প্রতি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন এসেছে। তারপর থেকেই নতুন এই জি-৪ ভাইরাসের ভয় গ্রাস করেছে সকলকে। কিন্তু বুধবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়ে দিয়েছে এই ভাইরাস একেবারেই নতুন নয়। আগে থেকেই কড়া নজর রাখা হয়েছে এই ভাইরাসের উপরে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আপৎকালীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার প্রধান ড. মাইকেল রায়ান এমন তথ্য জানিয়ে আরও বলেন, এইচ১এন১ (H1N1) ভাইরাস অনেক আগে থেকেই গ্লোবাল ইনফ্লুয়েঞ্জা সারভাইলেন্স নেটওয়ার্কের নজরে রয়েছে।

তিনি আরও জানিয়েছেন, নতুন যে তথ্য এসেছে তা হলো ভাইরাসের পরিবর্তনের। কিন্তু মার্কিন জার্নাল প্রসিডিং অব দ্যা ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স (PNAS) এর প্রকাশনায় বলা হয়েছে , চীনা গবেষকরা শূকরের অনুনাসিকায় ২০১১ সাল থেকে ২০১৮, সাত বছর গবেষণা চালিয়ে এই জি-৪ (G4 EA H1N1) ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন।
তবে রায়ান এ-ও বলেছেন, আরও ভালো করে এই ভাইরাসের গতিবিধির উপর নজর রাখতে হবে। চীনের সিডিসি (CDC) ও মার্কিন সিডিসির (CDC) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করা আবারও গ্লোবাল ইনফ্লুয়েঞ্জা সারভাইলেন্স ও রেসপন্স দলের গুরুত্বকে ইঙ্গিত করছে।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
Previous post কলকাতায় অতি গোপনে বিসিজি টিকার করোনা টেস্ট
Next post আমরা ভণ্ড জাতি, তাই এদেশে জ্ঞানী জন্মায় না : রুবেল হোসেন
Close