Read Time:2 Minute, 12 Second

পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রীর পদে বসার আগেই ক্ষমা চাইতে হবে ইমরান খানকে এবং সেই মর্মে একটি চিঠিও লিখতে হবে৷ সূত্র অনুযায়ী, গত ২৫ জুলাই পাক নির্বাচনে নিজের ভোটপ্রদানের সময় নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ উঠেছিল তার বিরুদ্ধে। আর সেই কারণেই ক্ষমা চাওয়ার কথা বলা হয়েছে৷

পাকিস্তানি নির্বাচন কমিশন ইমরান খানের আইনজীবী বাবর আওয়ানকে জানায়, শুক্রবারের মধ্যে ইমরানকে সেই চিঠি দিতে হবে। এবং সেই চিঠিতে যেন তার হস্তাক্ষরও থাকে৷ নির্বাচনী প্রচারের সময় বিরোধী দলের বিরুদ্ধে আপত্তিজনক শব্দ বলা এবং নির্বাচনের সময় রীতি উল্লঙ্ঘন করার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে৷

বাবর আওয়ান একটি লিখিত প্রত্যুত্তর নিয়ে পাক ইলেকশন কমিশনের কাছে উপস্থিত হন এবং জানান, ইমরান খান ইচ্ছাকৃতভাবে বিধিভঙ্গ করেননি৷ এই প্রত্যুত্তর অনুযায়ী, ইমরান খানের অনুমতি ছাড়াই ইমরানের ব্যালটের ছবি নেওয়া হয়৷ বলা হয়, পোলিং বুথের মধ্যে ভিড় উপচে পড়ায় যে পর্দায় ভোটপ্রদানের গোপনীয়তা রক্ষা করা হয় তা পড়ে যায়৷
যদিও এই প্রত্যুত্তর খারিজ করে ইমরান খানের থেকে এফিডেভিট দাবি করে আদালর৷ তবে নির্বাচনী প্রচারে আপত্তিজনক কথা বলার জন্য বৃহস্পতিবার ক্ষমা চান, ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির স্পিকার সর্দার আয়াজ সাদিক, খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী পারভেজ খাট্টাক এবং এমএমএ নেতা মৌলানা ফজলুর রহমান, যা গ্রহণ করে ইসিপি৷

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
Previous post নিরাপদ সড়কের দাবিতে বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সমর্থন
Next post প্রবাসী বিনিয়োগ মহাসম্মেলন এপ্রিলে
Close