Read Time:17 Minute, 18 Second

সুপ্রিয় বাঙালী কম্যুনিটি সদস্যবৃন্দ,

আপনারা মতামত স্বচ্ছন্দে বাংলা বা ইংরেজি যে কোন ভাষায় লিখতে পারেন। আমার মতামত বলার আগে আমেরিকাতে আমার সময়ক্রম ও চাকরিকাল নিয়ে সংক্ষেপে বলা দরকার কারণ এ নিয়ে কোন কোন ভদ্রলোক সঠিক অবহিত নন। 
 
আমি প্রথম থাকি ওয়াশিংটন ডিসি’তে ১৯৭৯-৮০ উচ্চতর শিক্ষার অভিলাষে। আমার সোশ্যাল সিকিউরিটি কার্ড সে সময় পাই, শেষ চার সংখ্যা ২০০০, যা অদ্যাবধি বহাল আছে। মেরিল্যান্ড স্টেট্ ইউভার্সিটিতে মাত্র এডমিশন নিয়েছি, মায়ের কারণে অচিরাৎ দেশে ফেরত যেতে বাধ্য হই, যেমন নাকি বিবাহে। এরপর আসি প্রথম একা ১৯৯২ ফেব্রূয়ারি, দুই মাসের মধ্যে আমার নিরাপত্তার চাকরি শুরু হয়  “ভারনন মোবিল প্ল্যান্টে” আজাদ নামে এক বাঙালী ছেলের মাধ্যমে। প্রায় ১৫ জন বাঙালী রাতের ডিউটি করি, রেডিওতে বাংলা কথোপকথন ও জোক বলাবলি। আমি কখনো ক্যাশ হ্যান্ডলিংয়ের কাজ করিনি। ২০১১তে অবসর নিই বাষট্টিতে, ছয় বৎসরাধিক কাল থেকে আমি কাজ করা ছেড়ে দিয়েছি। এই বয়সে আমার কোন এম্বিশন নেই, কখনো ছিল না। এই দেশ আমাদেরকে এত দিয়েছে, প্রদিদান স্বরূপ কেবল সেবা করার জন্য মেইন স্ট্রিম কেন্দ্রীয় পলিটিক্স করি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির ফ্যাকটিভিস্ট হিসাবে, তাদেরকে বুদ্ধিভিত্তিক পরামর্শ দিয়ে।   
 
প্রথম ভোট দিতে যাই বেরেন্ড ও সিক্সথ-এর কোনায় ফাউন্ডারস চার্চে আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে। পুরো ব্লক আমি ধীরে ধীরে পরিক্রমণ করে একজনও বাঙালী ভাইয়ের দেখা পেলাম না, পুরো ব্লক জুড়ে জটলা পাকানো মোটা লাইনে দেখলাম শুধু কোরিয়ানগন, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট গাড়িতে করে আরো কোরিয়ানগন এসে যেখানে সেখানে দাঁড়িয়ে পড়ছে কারণ সব তো তারাই! শুনেছিলাম ভোট দিতে ইচ্ছুক বাঙালীগণকে স্বদেশ মার্কেটে যেতে বলা হয়েছে। এই উদ্দেশে কস্তুরীর সামনে গিয়ে ক্যালিফোর্নিয়া আওয়ামীলীগের শফিক ভাইকে পেলাম, উনি আমাকে নিয়ে গেলেন স্বদেশ মার্কেটে, তার পাশে চার্টার্ড ব্যাংকের বাঙালী ভদ্রলোক হতে উনি চারটা (শফিক ভাই, ভাবী, ছেলে ও আমি) প্রিন্টেড ফর্ম নিলেন, যার কোন যৌক্তিকতা আমি বুঝে উঠতে পারছিলাম না। ভোটার কেবল মাত্র রেসিডেন্ট বাঙালীগন, তারা ভোট দেবেন তাদের ক্যা: আই.ডি. দেখিয়ে। ভোটের কারণে এ দেশে মিথ্যা সংগঠন দেখালে তা ক্রাইম, এটা কে কাকে বোঝাবে ! তারপর আমরা গেলাম হার্ভার্ড স্কুল ভোট কেন্দ্রে, এখানেও কমপক্ষে ৯৫% কোরিয়ান ভোটারগণ, তার ওপর মাইক্রোবাস বোঝাই করে করে আরো কোরিয়ানগন  অনবরত আসছে। এদের সবার দেখলাম চোয়াল বন্ধ স্থির প্রতিজ্ঞার ছাপ, কোন ক্রমেই তারা বাঙালীদের নেবারহুড কাউন্সিল হতে দেবে না। কোরিয়ানদের ফাঁকে ফাঁকে ইতস্তত বিক্ষিপ্ত কিছু কিছু বাঙালী ভাই ও নামমাত্র বোনদের দেখলাম। এখানেও কোণাচোখ ছাড়াও অন্যবিধ বিরূপ আচরণ পেলাম কোরিয়ানদের নিকট হতে। এরা কেন আমাদের ওপর এরূপ মারমূখী ক্ষেপে গেল আল্লাই জানেন।   
 
হার্ভার্ড স্কুলের ভোটকেন্দ্রে লাইনে আমি, স্বরাজ ভাই, শফিক ভাই, ভাবী, জয়নুল ভাই, শামীম ভাই ও বাফলার হামিদ ভাই অবস্থান নিলাম। পরে আরো দুইজন একজন করে আমাদের সাথে যোগ দিতে থাকলেন মাঝপথে। কিছু কোরিয়ান বয়ষ্ক মহিলাগণ ঘোরতর আপত্তি জানাতে থাকলে তাদের রূপের প্রশংসা শুরু করে তাদের খুশি রাখলাম। প্রবেশ দ্বারের বেশ দূর থেকে আমার অতি চেনা কম বয়সের কোরিয়ান রবার্ট লী অন’কে দেখলাম প্রবেশ দরজার দায়িত্বে। ডিস্ট্রিক্ট ৩৪ থেকে ফেডারেল কংগ্রেসে সে জিমি গোমেজের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। আমার পূর্ব চেনা হিসাবে সে আমার সাহায্য চায়, আমি রাজী হই। ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস এঞ্জেলেসে ল্যাটিনো হিস্পানিকদের অতীব সংখ্যাধিক্যের কারণে কোরিয়ানদের আশা কম। তা সত্ত্বেও এপ্রিল ৪, ২০১৭ প্রাইমারিতে জিমি পান ২৫% ভোট, রবার্ট লী পান ২২% ভোট।অনে’র তিনটা ফান্ড রেইজিং ডিনারে যোগ দিয়ে তার স্বপক্ষে বক্তব্য দিই, এ ছাড়া ইলেকশন ওয়াচ পার্টি যোগ দিই লা-ফন্ডা রেসটুরেন্টে। রবার্ট লী এর হয়ে একমাত্র আমি কাজ করি ও তার চারটা ইভেন্টে আমি লিটল বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করি। এর আগে এক ফাঁকে আপনবাজার রেসটুরেন্টে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করি যাতে মোমিনুল হক ভাই ও এল.এ. আওয়ামী লীগের ডাঃ রবি যোগ দেন। রবার্ট অন আমার ও উপস্থিত অন্যান্য বাঙালী ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। জিমি গোমেজ অল্প ব্যবধানে কেন্দ্রীয় কংগ্রেস আসন লাভ করেন। রবার্ট লী অনে’র  ইলেকশন কর্মকান্ডে আমাকে চিঠি লেখেন David Ryu – Los Angeles City Councilperson, Jason Collins – NBA Cares Ambassador, Rick Tuttle – Retd. City Collector. রবার্ট লী আনুমানিক ৩৫ বছর বয়স পাবলিক ইন্টারেস্ট এটর্নী, মেয়র এরিক গার্সিটি দ্বারা লস এঞ্জেলেসের প্ল্যানিং কমিশনার নিযুক্ত হন ২০১৩-তে এবং সেমতে এখনো কাজ করেন রেজাল্ট ওরিয়েন্টেড। আইন পাশ করেন ইউ.এস.সি. থেকে। আমরা জানি গভর্নর জেরি ব্রাউন সংসদ সদস্য হাভিয়ের বেসেরাকে ক্যা: এটর্নী জেনারেল নিয়োগ দানের ফলে উনার ৩৪ আসন শূন্য হয়ে যায় যার জন্য জিমি ও রবার্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, জিমি জয়লাভ করেন।   
 
রবার্ট অন আমাকে চিনতে পেরে হেসে হাত ওঠান, আমি উত্তর দিই। তা  দেখে জয়নুল আবেদীন আমাকে অনুরোধ করেন রবার্ট অন’কে বলে আমরা সবাই যাতে এক সাথে ঢুকে ভোট দিতে পারি। সামনে গিয়ে রবার্ট ও আমি পরস্পরকে আলিঙ্গন করি, সে আমাদেরকে এক সাথে ঢুকতে দেয়, আমরা একত্রে ভোট দিয়ে বের হয়ে আসি।  কিন্তু বাইরে এসে জানলাম দুই একজন কোরিয়ান ও বাঙালী ভাইয়ের মধ্যে বাক বিতন্ডা হয়েছে। কোরিয়ানরা আমাদের ভোটার রেজিস্ট্রি টেবিল উল্টিয়ে ফেলে দিতে চেষ্টা করেছিল। সবচেয়ে মারাত্মক খবর যেটা পেলাম কোন একটা হাই স্কুলে কোরিয়ান ও আমাদের বাচ্চাদের মধ্যে হাতাহাতি মারামারি হয়েছে। আমার বিবাহিত জেষ্ট্য সন্তান মেয়ে (সাড়ে তিন বছরের নাতনী) ৩৬-এ পড়েছে, হিউস্টনে থাকে। বড় ছেলে বার্কলে অর্থনীতি, বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানীর হয়ে রেজিস্টার্ড এমপ্লয়ার। ছোট ছেলে ৩২ স্পেসেক্স এলন মাস্কের কস্ট এন্ড বাজেটিং একাউন্টেন্ট। তা সত্ত্বেও আমি মৌখিক স্বল্পভাষী ও লো-প্রোফাইল মেন্টেন করি, আমাকে যারা চেনেন তারা জানেন। আমার হাই স্কুল বা কোন স্কুলেই কেহ অধ্যয়ন করে না। ধরি, এখন করে থাকলেও আমাদের অসাবধনতার কারণে আমাদের সন্তানেরা যদি কোরিয়ান ছেলে মেয়েদের হাতে মার্ খায়, তার বিহিত আমি কি করতে পারি বা না পারি সেটা পরের কথা, তাদের সাইকোলজি কি হয়ে গেল!
 
২৫শে জুন বাংলা একাডেমির মিলনায়তনে এ বিষয়ে মতামত বিনিময়ের সভা ডাকা হয়েছে। তার আগেই আমার প্রথম বক্তব্য হচ্ছে, “অতিরিক্ত অধিক, অতি তাড়াতাড়ি” (Too Much, Too early)। বাংলাদেশ তৈরী হয়েছিল ২০১০ সালে চার ব্লক নিয়ে মেয়র ভিয়ারাইগোসার আমলে। আর এখন অপরিপক্ক ভাবে আমরা নেবারহুড কাউন্সিল চাচ্ছি নর্থ হলিউড ফ্রিওয়ে অবধি, আর এক দিকে মেলরোজ, উত্তর ভারমন্ট, দক্ষিণ ভারমন্ট, উত্তর ওয়েস্টার্ন, দক্ষিণ ওয়েস্টার্ন ইত্যাদি ইত্যাদি – বসতে পেলে খুব তাড়াতাড়ি শুতে চাই! কোন ধৈর্য নাই। যে কোরিয়াটাউনের অভ্যন্তরে আমরা থাকি তাদের সাথে কোন ইন্টারেকশন নেই, লেনদেন নেই, আমি লাফ দিয়ে পরে তাদের ভেতরে আমার সীমানা বাড়াতে গেলে তারা তা মেনে নেবে কেন? অনেকে আমাকে বলে আপনাকে তো কোরিয়ানরা ভালো চেনে! আরে, আমাকে একা চিনলে কি হবে! জানা সত্ত্বেও আমাকে কেউ কি বলেছেন তাদের সাথে আমাদের সামগ্রিক সম্পর্ক বাড়াতে চেষ্টা করার জন্য? এ ছাড়া আমি California State Treasurer John Chiang-এর আমন্ত্রণে হোটেল বোনাভেঞ্চার-এ প্রাইমারী ভোট ওয়াচ পার্টিতে যোগ দিই ও তার সাথে একাধিকবার আলিঙ্গনাবদ্ধ হই। লিটল বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসাবে যোগ দেওয়ার জন্য উনি আমার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। মজিব সিদ্দিকী ভাইকে টেলিফোনে জানানোর পর উনি জন চিয়াংকে বার বার লিটল বাংলাদেশের কথা স্মরণ করাতে বলেন। জন বলেন আমাদের প্রতি উনি খেয়াল রাখবেন।  
 
জন কেরিকে লেখা আমার ২০০৩ জুন ৩০-এর চার পাতার চিঠির পর থেকে আমেরিকান মেইন স্ট্রিম পলিটিক্সে জড়িত হই ডেমোক্র্যাটিক ন্যশনাল কমিটির মেম্বার ও একজন ফ্যাকটিভিস্ট ও স্ট্র্যাটেজিস্ট  হিসাবে। সেই সময় থেকে কমিটির চেয়ারম্যান টেরি ম্যাকলফ, ২০০৪-এর প্রার্থী জন কেরি ও রানিং মেট জন এডওয়ার্ড আমার সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখেন। একাধিক চিঠি লেখেন বিল ও হিলারী ক্লিনটন।আরো লেখেন স্ট্রাটেজিস্ট ম্যারি বেথ, মার্ক মেহলম্যান, মাইকেল ওলে, পল বেগালা ও জেমস কারভিল – ইনারা ছিলেন প্রধান স্ট্র্যাটেজিস্ট যাদের সাথে আমার সার্বক্ষণিক যোগাযোগ হতো ফ্যাক্স ও চিঠির মাধ্যমে। আরো অনেকে যোগাযোগ করেন, ইনারাও রয়েছেন আমার সে সময়কার নথিতে। 
 
২০১৬ প্রেসিডেন্ট ইলেকশন সাইকেলে হিলারী ক্লিনটনের প্রথম ইভেন্টে যোগ দেই ভার্জিনিয়া জর্জ মেসন ইউনিভার্সিটির প্যাট্রিয়টিক সেন্টারে প্রথম সারিতে, ২০১৫, ২৬শে জুন। উনার সাথে মিলিত হবার আগে সিক্রেট সার্ভিসের সাথে কাগজ নিয়ে টানাটানির এক হট্টগোলের কারণে উনি আমাকে বেশ ভালোভাবে চিনে ফেলেন। এরপর আরো পাঁচবার মিলিত হই –  প্রথম ২০১৬, ফেব্রূয়ারি স্যান গাব্রিয়েল ভ্যালি শেরাটনে, সাথে ছিল মারুফ ইসলাম। লাস ভেগাসে তিনবার ও আরিজোনায় একবার। আমার প্লেন ভাড়া ও হোটেল পার্টি দেয়। ব্যক্তিগত কারণে ওহাইয়ো ও সাউথ ক্যারোলাইনার টিকেট ক্যানসেল করি।  
এবারের আমাদের নেবারহুড কাউন্সিলের “ইয়েস” “নো” ভোটে যত ভোটারের সমাগম হয়েছে তা অভূতপূর্ব, যদিও বা সিংহভাগ ছিল কোরিয়ানগন।   যে কোন প্রাইমারী ইলেকশন এমনকি প্রেসিডেন্ট ইলেকশনেও এত অধিকসংখ্যক ভোটার সমাগম হয়নি। প্রধান দুটো ভোটকেন্দ্র  ফাউন্ডারস চার্চ ও হার্ভার্ড স্কুল (মিজু চার্চ কেন্দ্রও রয়েছে) সব মিলিয়ে যত ভোট পড়েছে তার মধ্যে “ইয়েস” মাত্র ১.৪৭%, এবং “নো” পড়েছে ৯৮%। রেজিস্টার্ড গণনা শেষ হলে “ইয়েস” “নো” আনুপাতিক হার বোঝা যাবে।
শেষ করি লিটল বাংলাদেশে আমাদের জনসংখ্যা দিয়ে। মেয়র ভিয়াড়াইগোসার আমলে ২০১০ সালে লিটল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ও তার অনেক আগে থেকে উইকিপিডিয়ার পরিসংখ্যানে ২১০৫ সাল অবধি এই এলাকার বাঙালী জনসংখ্যা ছিল ৩০,০০০ মাত্র। মাত্র আড়াই বছরে আজেকের দিন অবধি জনসংখ্যার সঠিক পরিমান আমাদের জানা দরকার। আমরা রাজনৈতিক কারণে এক লক্ষ প্রচার করা ঠিক নহে। আমাদের জানতে হবে সঠিক সংখ্যা কত। ৯৮% বাঙালী কর্মজীবীর সিংহ ভাগ ক্যাশ হ্যান্ডলিংয়ের কাজে জড়িত, মুষ্টিমেয় মোটেল, নিরাপত্তা, বা অন্যবিধ কাজ করেন। চারটা অবধি কাজ করে অধিকাংশ লোক ভোট দিতে যাবে না, অধিকাংশ বাঙালী বিকেলে বা রাতে কাজ করেন, এদের পক্ষেও ভোট দেওয়া অসম্ভব। ভোট-বাই-মেইল কি তা কতজন জানেন তা গবেষণার বিষয়। আমাদের মধ্যে বেশ কিছু অবস্থাপন্ন রয়েছেন, তারা অধিকাংশ বাঙালি বা এল.বি.এন.সি. প্রকৃতপক্ষেই যদি চাইতেন তা হলে মাথা পিছু ৮০ বা ১০০ ডলার করে দিয়ে দিলে আরো অনেক অধিক ভোট পাওয়া যেত। এল.বি.এন.সি. হতো না, কিন্তু আমাদের গরজটা সিটি বুঝতো ও সেই মত ভবিষ্যতে তারাও গরজ দেখাতো।
এখন, আপনারা দয়া করে একটু বের করতে চেষ্টা করবেন কি, কি কারণে কোরিয়ানরা আমাদের উপর এতটা মারমূখী হল। এবং কি ভাবে কত তাড়াতাড়ি আমরা তাদের সাথে সেতুবন্ধন সৃষ্টি করতে পারি। ভুলবেন না তাদের পাশেই আমরা বরাবর থাকতে হবে। পানিতে থেকে কুমীরের সাথে মনোমালিন্য করা যাবে না।
Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %
Previous post বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট সফল করতে ব্রাসেলসে বিশেষ সভা
Next post মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশনে নিবন্ধন শেষে চলবে মেগা-থ্রি অভিযান
Close